ত্রিপুরার আন্তর্জাতিক সীমানা: ভূরাজনীতি, নিরাপত্তা ও চোরাচালানের কৌশলগত বাস্তবতা

অভিষেক ভৌমিক

June 5, 2025

ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি ছোট রাজ্য, যার বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর আন্তর্জাতিক সীমান্ত। এই রাজ্যটি তিন দিক থেকে বাংলাদেশ দ্বারা বেষ্টিত, যা ভূ-রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে একে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। আন্তর্জাতিক সীমানার নিরিখে, ত্রিপুরার সাথে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সীমানার দৈর্ঘ্য ৮৫৬ কিমি যা ভারতের ৫ম দীর্ঘতম সীমানাও বটে। এই সীমানা আমাদের রাজ্যের এইসকল জেলার মধ্য দিয়ে চরম বিস্তৃত যেমন, উত্তর ত্রিপুরা উনকোটি, ধলাই, কাঞ্চনপুর সাব-ডিভিশন, গোমতী, সিপাহীজলা, দক্ষিণ ত্রিপুরা, এবং পশ্চিম ত্রিপুরার সামান্য কিছু অংশ। বাংলাদেশের যেসব জেলার সঙ্গে রাজ্যের সীমান্ত রয়েছে তা হল, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ।

ভৌগোলিক অবস্থানগত দিক থেকে বিচার করলে আমাদের রাজ্য ত্রিপুরা ভারতের ‘লুক ইস্ট’ নীতির অংশ হিসেবে একটি কৌশলগত অবস্থানে রয়েছে। যা রাজ্যের বিস্তির্ণ অবস্থানকে আরও বিশ্বের দরবারে প্রভাব বিস্তার করতে সাহায্য করে। ত্রিপুরার আন্তর্জাতিক সীমান্ত শুধুমাত্র ভৌগোলিক অবস্থানের দিক থেকেই নয়, বরং ইতিহাস, সংস্কৃতি ও আর্থ-সামাজিক সংযোগের দিক থেকেও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এই সীমানা বরাবর বহু স্থানে অনুপ্রবেশ, চোরাচালান ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত সমস্যা দেখা যায়, যা রাজ্যের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে। একইসাথে এই সীমান্তের মাধ্যমে বৈধ বাণিজ্যিক কার্যক্রমেরও বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমান সময়ে আগরতলা-আখাউড়া আন্তর্জাতিক রেল সংযোগ, নতুন সড়ক ও নদীপথ উন্নয়নের মাধ্যমে এই সীমান্তকে বাণিজ্যিক হাব হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চলছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ত্রিপুরার সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত মিল থাকায় দুই দেশের জনগণের মধ্যে আন্তরিক সম্পর্ক বিদ্যমান, যা সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সামাজিক সহযোগিতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ত্রিপুরার আন্তর্জাতিক সীমান্ত বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হয়ে উঠছে। আগরতলা-আখাউড়া রেল সংযোগ এবং সাব্রুম-চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর পথের উন্নয়ন ভারত-বাংলাদেশ মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরও গভীর করছে। বর্তমানে ভারত এবং বাংলাদেশ সরকার যৌথভাবে সীমান্ত হাট (Border Haats) চালু করেছে, যার মাধ্যমে সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা সীমিত পণ্যের আদান-প্রদান করতে পারছেন। ত্রিপুরার সিপাহীজলা ও দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার সীমান্তে এরকম একাধিক হাট চালু রয়েছে। তবে সীমান্ত বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে যেমন শুল্ক কাঠামোর জটিলতা, নিরাপত্তার ঘাটতি, এবং অবকাঠামোগত সমস্যাসমূহ। এর সুষ্ঠু উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন আরও পরিকাঠামো উন্নয়ন, কাস্টমস ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ, এবং ডিজিটাল ট্র্যাকিং সিস্টেম।

সরকারিভাবে সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে অবকাঠামো, শিক্ষাব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য পরিসেবার উন্নয়নের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, যাতে এই এলাকার মানুষ জাতীয় মূলস্রোতের সাথে সংযুক্ত হতে পারে। ত্রিপুরার এই আন্তর্জাতিক সীমান্ত শুধুই একটি রাজনৈতিক রেখা নয়, বরং একটি জীবন্ত সামাজিক ও অর্থনৈতিক সেতুবন্ধন, যা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচিত হয়।

এবার যদি আমরা তথ্যের আধারে তা বিবেচনা করি তাহলে বলা যায়, ত্রিপুরা রাজ্য প্রায় ৮৫৬ কিলোমিটার দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমানা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছে, যার মধ্যে একটি বড় অংশ পাহাড়ি ও নদীনির্ভর এবং বহু অংশ এখনও পর্যন্ত কাঁটাতারহীন ও নজরদারিহীন। এই সীমান্ত বরাবর বহু বছর ধরেই অবৈধ অনুপ্রবেশ একটি গুরুতর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারি অনুমান অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে লক্ষাধিক বাংলাদেশি নাগরিক ত্রিপুরার ভেতরে অনুপ্রবেশ করেছে। ২০০৪ সালে লোকসভায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছিলেন যে, ত্রিপুরায় আনুমানিক ৩ লক্ষেরও বেশি অবৈধ বাংলাদেশি বসবাস করছে। যদিও সাম্প্রতিক বছরগুলিতে সীমান্তে কাঁটাতারের কাজ অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে এবং বিএসএফের নজরদারি বেড়েছে, তবুও সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে এখনও মাঝেমধ্যে অনুপ্রবেশের খবর মেলে। এই অনুপ্রবেশ রাজ্যের জনসংখ্যার ভারসাম্য, অর্থনীতি, রাজনৈতিক পরিবেশ এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলছে। অনেক এলাকায় আজও কাঁটাতারের ঘেরা সম্পূর্ণ নয় এবং সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সীমান্ত অতিক্রমের ঘটনা ঘটে থাকে। তেমনি যদি অবৈধ অনুপ্রবেশের এক সাম্প্রতিক চিত্র তথ্যের আকারে তুলে ধরি তাহলে বলা যায়, ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত, ত্রিপুরা পুলিশ ও বিএসএফের যৌথ অভিযানে ২,৮১৫ জন বাংলাদেশি নাগরিককে অবৈধ অনুপ্রবেশের জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে ১,৭৪৬ জনকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। বাকি ১,০৬৯ জনের মধ্যে ৪৭৪ জন জেল হেফাজতে, ৮ জন অস্থায়ী ডিটেনশন সেন্টারে, ২ জন শেল্টার হোমে এবং ৫৮৫ জন জামিনে মুক্ত রয়েছেন । ২০২৪ সালে বিএসএফ ৬৭৫ জন অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে আটক করেছে, যার মধ্যে ৫৫ জন রোহিঙ্গা এবং ৬২০ জন বাংলাদেশি নাগরিক। এছাড়া, ত্রিপুরা পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮৯৭জন বিদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে ৮১৬জন বাংলাদেশি, ৭৯জন রোহিঙ্গা এবং ২ জন নাইজেরিয়ান।

সীমান্তের আড়ালে আমরা আরও এক বৃহত্তর সমস্যা লক্ষ্য করতে পারি তা হল, মানব পাচার। যা মূলত সম্পূর্ণ হয়ে থাকে দুষ্ট চক্রাধারি দালালদের কারনে। অবৈধ অনুপ্রবেশের পেছনে দালালদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বাংলাদেশি নাগরিকরা ভারতে প্রবেশের জন্য দালালদের ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত প্রদান করে থাকে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত, বিএসএফ ৯ জন দালালকে আটক করেছে, এবং ত্রিপুরা পুলিশ পশ্চিম ত্রিপুরা ও সিপাহিজলা জেলায় আরও ৭-৮ জন দালালকে গ্রেপ্তার করেছে। তৎসমেত আরও এক সমস্যার কথা না বললে না হয়, তা হল মাদক দ্রব্যের চোরাচালান। বর্তমান পরিস্থিতিতে ত্রিপুরা রাজ্যে মাদক চোরাচালান একটি গুরুতর সমস্যা হয়ে উঠেছে। ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে, মাদক সংক্রান্ত ১,৬৩৬টি মামলা নথিভুক্ত হয়েছে এবং ২,৬৭৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২০২৪ সালে, ১১,১৪৪ কেজি হেরোইন, ২,৩৯,০৬৭ কেজি গাঁজা এবং ১,৮০,৭৯৪ বোতল কফ সিরাপ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। যা সম্ভব হয়েছে বিএসএফ এবং অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীর একাধিক সফল অভিযান পরিচালনার দ্বারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে, ধলাই জেলার গান্ডাছরায় ৩,৯০,০০০ টি ইয়াবা ট্যাবলেট বাজেয়াপ্ত করা হয়। এছাড়া, পশ্চিম ত্রিপুরার মহেষখলা চণ্ডীনামুড়া এলাকায় ১.০৬ লক্ষ মেথামফেটামিন ট্যাবলেটসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত, নিরাপত্তা বাহিনী ৩,২০,০০০ টি গাঁজা গাছ ধ্বংস করেছে। এছাড়া, ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে বিএসএফ ২.৫ কোটি টাকার মাদকসহ ১৪ জন বাংলাদেশি এবং ২ জন ভারতীয় দালালকে গ্রেপ্তার করেছে। যার সবকটাই ঘটেছে সীমান্তবর্তী এলাকার কাছাকাছি স্থানে।

বর্তমানে সীমান্ত নিরাপত্তায় আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার একটি অত্যাবশ্যকীয় দিক হয়ে উঠেছে। BSF এখন ড্রোন, মোবাইল টাওয়ার সার্ভেইলেন্স ইউনিট, থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা, এবং সেন্সর প্রযুক্তির মাধ্যমে সীমান্তে নজরদারি চালাচ্ছে। ত্রিপুরার কিছু অংশে পরীক্ষামূলকভাবে CIBMS (Comprehensive Integrated Border Management System) চালু হয়েছে, যা ভবিষ্যতে কাঁটাতারহীন এলাকাগুলোকে আরও সুরক্ষিত করতে সহায়তা করবে। তবে পাহাড়ি ভূপ্রকৃতি এবং টাওয়ারের সীমিত সংখ্যা অনেক ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহারে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। তদুপরি, স্থানীয় মানুষদের সঙ্গে তথ্য বিনিময়, লোকাল ইন্টেলিজেন্স এবং BSF-এর মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো গেলে সীমান্ত নিরাপত্তা আরও জোরদার করা সম্ভব হবে। কিন্তু অসাধু লোকেরা এখানেই থেমে নেই, কারণ তথ্যের নিরিখে আমরা আরও এক নতুন সমস্যার কথা জানতে পারি তা হল, অস্ত্র চোরাচালান। ত্রিপুরা রাজ্যে অস্ত্র চোরাচালান একটি নতুন হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, খোয়াই জেলার সিংগিচেরা এলাকায় আগরতলা কাস্টমস বিভাগের তেলিয়ামুড়া প্রিভেন্টিভ ফোর্স এবং আগরতলা ডিভিশনাল প্রিভেন্টিভ ফোর্সের একটি যৌথ অভিযানে মণিপুরের এক যুবককে চারটি পিস্তল, ১৫০ রাউন্ড গুলি এবং পাঁচটি ম্যাগাজিনসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যা সত্যিই এক হাড়-হিম করা ঘটনা আমাদের রাজ্যে

বর্তমানে, অস্ত্র, মাদক ও মানবপাচারের মতো গুরুতর অপরাধসমূহ সীমান্ত এলাকার নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। নিরাপত্তা বাহিনীগুলি একাধিক সফল অভিযান চালালেও, পাচারকারীদের নেটওয়ার্ক দিন দিন আরও কৌশলী ও প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে উঠছে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসন, নিরাপত্তা বাহিনী এবং সাধারণ জনগণের সমন্বিত প্রচেষ্টাই পারে ত্রিপুরার আন্তর্জাতিক সীমান্তকে সুরক্ষিত রাখতে।

পাশাপাশি, সীমান্তবর্তী অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, শিক্ষার প্রসার এবং সচেতনতা বৃদ্ধিই চোরাচালান ও অনুপ্রবেশের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ফলে বর্তমানে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার ত্রিপুরার সীমান্ত এলাকায় পরিকাঠামো উন্নয়ন, সীমান্ত হাট, এবং বর্ডার ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সীমান্ত সড়ক প্রকল্প (Border Roads Project) এবং বিএসএফ-এর মোতায়েন বাড়ানো হয়েছে। তাছাড়া, সীমান্তবাসীদের সচেতনতা বৃদ্ধির কাজও চলছে।

অতঃপর, আমরা বলতে পারি, ত্রিপুরা এবং বাংলাদেশের মধ্যকার সীমান্ত শুধু ভৌগোলিক নয়, বরং ইতিহাস ও কূটনীতির ক্ষেত্রেও গভীর সম্পর্কপূর্ণ। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় ত্রিপুরা ছিল বাংলাদেশের মানুষের অন্যতম আশ্রয়স্থল, যা দুই দেশের বন্ধুত্বের ভিত্তি শক্তিশালী করেছে। ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে স্বাক্ষরিত স্থল সীমান্ত চুক্তি (Land Boundary Agreement) এর ফলে সীমান্ত বিরোধের অনেক সমস্যা মিটে যায়। এছাড়া, বিএসএফ এবং বিজিবি (BGB) এর যৌথ ফ্ল্যাগ মিটিং, সীমান্ত যৌথ টহল এবং সীমান্ত হত্যা রোধে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ বর্তমানে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও উন্নত করেছে। ভবিষ্যতে এই সম্পর্ক আরও মজবুত করতে সাংস্কৃতিক বিনিময়, শিক্ষা ও ক্রীড়া ক্ষেত্রেও যৌথ কার্যক্রম পরিচালনার সম্ভাবনা রয়েছে।

আরও পড়ুন...


Post Your Comments Below

নিচে আপনি আপনার মন্তব্য বাংলাতেও লিখতে পারেন।

বিঃ দ্রঃ
আপনার মন্তব্য বা কমেন্ট ইংরেজি ও বাংলা উভয় ভাষাতেই লিখতে পারেন। বাংলায় কোন মন্তব্য লিখতে হলে কোন ইউনিকোড বাংলা ফন্টেই লিখতে হবে যেমন আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ড (Avro Keyboard)। আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ডের সাহায্যে মাক্রোসফট্ ওয়ার্ডে (Microsoft Word) টাইপ করে সেখান থেকে কপি করে কমেন্ট বা মন্তব্য বক্সে পেস্ট করতে পারেন। আপনার কম্পিউটারে আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ড বাংলা সফ্টওয়ার না থাকলে নিম্নে দেয়া লিঙ্কে (Link) ক্লিক করে ফ্রিতে ডাওনলোড করে নিতে পারেন।

Free Download Avro Keyboard

Fields with * are mandatory





Posted comments

Till now no approved comments is available.